الباطن
هو اسمٌ من أسماء الله الحسنى، يدل على صفة (الباطنيَّةِ)؛ أي إنه...
আবূ ইয়াহয়া সুহাইব ইবনে সিনান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে মারফু হিসেবে বর্ণিত, “মুমিনের ব্যাপারটাই আশ্চর্যজনক। তার প্রতিটি কাজই তার জন্য ভালো। এটা মু’মিন ব্যতীত অন্য কারো জন্য নয়। যদি তাকে কল্যাণ স্পর্শ করে সে আল্লাহর শোকর আদায় করে। ফলে এটা তার জন্য মঙ্গলময় হয়। আর যদি তাকে ক্ষতি স্পর্শ করে সে ধৈর্য ধারণ করে। ফলে এটাও তার জন্য মঙ্গলময় হয়”।
মু’মিনের অবস্থানকে ভালো জেনে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিস্ময় প্রকাশ করেন। কারণ, দুনিয়াতে মু’মিনের যাবতীয় উঠবস-পরিবর্তন ও সার্বিক অবস্থা কল্যাণ, কামিয়াবী ও সফলতা থেকে বের হয় না। এটি একমাত্র মু’মিনের জন্যেই। অতঃপর তিনি সংবাদ দেন যে, আল্লাহ মু’মিনের ওপর সর্বাবস্থায় ভালোর ফায়সালা করে রেখেছেন। যদি কোন বিপদ হয় তখন সে আল্লাহর ফায়সালার ওপর ধৈর্য ধারণ করে, তার পক্ষ থেকে বিপদ দূর হওয়ার অপেক্ষায় থাকে এবং তার থেকে সাওয়াবের আশা করে। ফলে এটি তার জন্য কেবলই কল্যাণ হয়। আর যদি কোন দীনি নি‘আমত যেমন, ইলম ও নেক আমল বা দুনিয়াবী নি‘আমত যেমন সম্পদ, সন্তান ও পরিবার ইত্যাদিতে তার সুখ বা আনন্দ লাভ হয়, তখন সে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করে। আর শোকর আদায় হয় আল্লাহর আনুগত্য করার দ্বারা। যখন সে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করে তখন তা তার জন্য শুধুই কল্যাণ হয়।