الله
أسماء الله الحسنى وصفاته أصل الإيمان، وهي نوع من أنواع التوحيد...
আল্লাহ যখন কোনো বান্দাকে ভালোবাসেন, তখন তিনি জিবরীলকে ডেকে বলেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ অমুককে ভালোবাসেন, অতএব তুমিও তাকে ভালোবাস।’ সুতরাং জিবরীলও তাকে ভালোবাসেন। অতঃপর তিনি আকাশবাসীদের মধ্যে ঘোষণা করে দেন যে, ‘আল্লাহ অমুক বান্দাকে ভালোবাসেন, কাজেই তোমরাও তাকে ভালোবাসো।’ তখন আকাশবাসীরা তাকে ভালোবাসে। অতঃপর যমীনের বুকেও তার জন্যে গ্রহণযোগ্যতা রাখা হয়।” মুসলিমের এক বর্ণনায় আছে, “আল্লাহ যখন কোনো বান্দাকে ভালোবাসেন, তখন তিনি জিবরীলকে ডেকে বলেন, ‘নিশ্চয় আমি অমুককে ভালোবাসি, অতএব তুমিও তাকে ভালোবাস।’ তখন জিবরীলও তাকে ভালোবাসেন। অতঃপর তিনি আকাশবাসীদের মধ্যে ঘোষণা করে দেন যে, ‘আল্লাহ অমুক বান্দাকে ভালোবাসেন। কাজেই তোমরাও তাকে ভালোবাসো।’ তখন আকাশবাসীরা তাকে ভালোবাসে। অতঃপর যমীনের বুকেও তাকে গ্রহণযোগ্য করে দেওয়া হয়। আর আল্লাহ তা‘আলা যখন কোনো বান্দাকে ঘৃণা করেন, তখন তিনি জিবরীলকে ডেকে বলেন, ‘আমি অমুককে ঘৃণা করি, অতএব তুমিও তাকে ঘৃণা কর।’ তখন জিবরীল তাকে ঘৃণা করেন। অতঃপর তিনি আকাশবাসীদের মধ্যে ঘোষণা করে দেন যে, ‘আল্লাহ অমুক বান্দাকে ঘৃণা করেন। কাজেই তোমরাও তাকে ঘৃণা কর।’ তখন আকাশবাসীরাও তাকে ঘৃণা করতে শুরু করে। অতঃপর যমীনের বুকেও তাকে ঘৃণ্য করা হয়।”
আল্লাহ যখন কোনো ব্যক্তিকে ভালোবাসেন, তখন তিনি জিবরীলকে ডেকে বলেন, (এটা ফিরিশতাদের ওপর তার মর্যাদা) নিশ্চয় আমি অমুককে ভালোবাসি, অতএব তুমিও তাকে ভালোবাস। সুতরাং জিবরীলও তাকে ভালোবাসেন। অতঃপর জিবরীল আকাশবাসীদের মধ্যে ঘোষণা করে দেন যে, আল্লাহ অমুককে ভালোবাসেন, কাজেই তোমরাও তাকে ভালোবাসো। তখন আকাশবাসী ফিরিশতারা তাকে ভালোবাসে। অতঃপর যমীনের বুকেও তাকে গ্রহণযোগ্য করে দেওয়া হয়। তখন যমীনবাসী ঈমানদার ও দীনদার ব্যক্তিরাও তাকে ভালোবাসে। আর আল্লাহ তা‘আলা যখন কাউকে অপছন্দ করেন তখন তাকে ঘৃণা করেন, এবং তিনি জিবরীলকে ডেকে বলেন, আমি অমুককে ঘৃণা করি, অতএব তুমিও তাকে ঘৃণা কর। তখন জিবরীল তাকে ঘৃণা করেন। অতঃপর জিবরীল আকাশবাসীদের মধ্যে ঘোষণা করে দেন যে, আল্লাহ অমুককে ঘৃণা করেন। কাজেই তোমরাও তাকে ঘৃণা কর। তখন আকাশবাসীরাও তাকে ঘৃণা করতে শুরু করে। অতঃপর যমীনের বুকেও তাকে ঘৃণ্য করে দেওয়া হয়। তখন যমীনবাসীরাও তাকে ঘৃণা ও অপছন্দ করে।