الرزاق
كلمة (الرزاق) في اللغة صيغة مبالغة من الرزق على وزن (فعّال)، تدل...
ইবনু ‘উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাত স্থানে সালাত আদায় করতে নিষেধ করেছেন, ময়লা-আবর্জনাপূর্ণ স্থানে, কসাইখানায়, কবরস্থানে, রাস্তার মাঝখানে, গোসলখানায়, উটের খোঁয়াড়ে এবং কা‘বার ঘরের ছাদে।
সমগ্র যমীন মসজিদ। যমীনের ভুগন্ডসমূহ হতে যে কোন ভুখন্ডে একজন মানুষ সালাতের ওয়াক্ত পাবে, সে যেন সে স্থানেই সালাত আদায় করে নেয়। তবে এ হাদীসটিতে সাতটি স্থান বাদ দেওয়া হয়েছে। ময়লা আবর্জনা, ঘরের আবর্জনা ও অতিরিক্ত বস্তু ফেলার স্থান। যে জায়গায় উট, জীব জন্তু জবাই করা হয়। কবরের স্থান। কবরের বাউন্ডারী যতটুকু স্থানকে অর্ন্তভুক্ত করে সবই এর সামীল। কবরস্থানের যে কোন স্থানে সালাত আদায় করা যাবে না। যে জায়গায় সালাত আদায় করা হয় তা খালি হোক বা না হোক। জন সাধরারণের রাস্তা যা দিয়ে মানুষ চলাচল করে। রোগ থেকে মুক্তি লাভের জন্য যে স্থানে গোসল করা হয়, যেটা জ্বরের সময় ও গরম পানি দ্বারা হয়। একেই বলা হয় গোসল খানা যা শহরের লোকেরা ব্যবহার করে। বর্তমানের গোসল খানা উদ্দেশ্য নয় যাতে প্রয়োজন পুরণ ও ওযূ করা হয়। পানির নিকটে উট বাঁধার স্থান এবং যেখানে অবস্থান করে ও আশ্রয় নেয়। কা‘বার ছাদে। ফরয সালাত ও পড়া যাবে না এবং নফলও পড়া যাবে না। হাদীসটি দূর্বল। তার ওপর ভরসা করা যাবে না। তবে কবরসমূহে সালাত আদায় নিষেধ সম্পর্কিত হাদীস আরও বর্ণিত আছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আল্লাহ তা‘আলা ইয়াহুদী ও খৃষ্টানদের অভিশাপ করেছেন যে, তারা তাদের নবীদের কবরসমূহকে মসজিদ বানিয়েছেন।