البحث

عبارات مقترحة:

القيوم

كلمةُ (القَيُّوم) في اللغة صيغةُ مبالغة من القِيام، على وزنِ...

الأكرم

اسمُ (الأكرم) على وزن (أفعل)، مِن الكَرَم، وهو اسمٌ من أسماء الله...

الباسط

كلمة (الباسط) في اللغة اسم فاعل من البسط، وهو النشر والمدّ، وهو...

জাবির ইবন ‘আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, যৌথমালিকানার যে সম্পত্তির ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়নি, তার মধ্যে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শুফ‘আর অধিকার প্রদান (অপর শব্দে আছে ফয়সালা) করেছেন। তারপর যখন সীমানা নির্ধারিত হয়ে যায় এবং স্বতন্ত্র করা হয় তখন আর শু‘ফআর অধিকার থাকবে না।

شرح الحديث :

হিকমতপূর্ণ এ শরী‘আতের আগমনই হলো অধিকার ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করা এবং মানুষের ক্ষতি ও অনিষ্টতা দূর করার জন্যে। এ কারণেই যেহেতু যমীনের মধ্যে শরীকানা হলে তার ক্ষতি বেশি হয়, তার অনিষ্ট দীর্ঘ হয় এবং সেটা বন্টন করাও কষ্টকর হয়, তাই প্রজ্ঞাময় বিধান দাতা অংশীদারের জন্য শুফা‘আ লাভ করার অধিকার দিয়েছেন। যদি কোনো যমীনের দুই শরীকের একজন তার অংশ বিক্রি করে দেয়, তখন অপর শরীক যে তার অংশ বিক্রি করেনি সে অংশীদারিত্বের ক্ষতি প্রতিহত করতে সমপরিমাণ মুল্য পরিশোধ করে ক্রেতা থেকে যমীনের অংশ নিয়ে নিবে। শরীকের জন্য এ অধিকার ততদিন থাকবে যতদিন শরীকানা যমীন বন্টন সীমানা নির্ধারণ এবং তার রাস্তা বাঁধা না হয়। কিন্তু সীমানা নির্ধাতিরত হওয়ার পর এবং উভয়ের অংশ চিহ্নিত ও রাস্তা নির্ধারিত হওয়ার পর কোনো শুফ‘আ নেই, কারণ এখন শরীকের অংশীদারিত্ব ও যৌথ মালিকানা নেই, যে কারণে এক অংশীদারের বিক্রি করা জমি ক্রেতার কাছ থেকে ফিরিয়ে আনার অধিকার অপর অংশীদারকে শরী‘আত দিয়েছিল।


ترجمة هذا الحديث متوفرة باللغات التالية