الحفيظ
الحفظُ في اللغة هو مراعاةُ الشيء، والاعتناءُ به، و(الحفيظ) اسمٌ...
‘উকবা ইবন হারিস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফু‘ হিসেবে বর্ণিত, তিনি উম্মে ইয়াহইয়া বিনত আবূ ইহাবকে বিয়ে করলেন। তখন কালো বর্ণের এক দাসী এসে বলল, আমি তো তোমাদের দু’দুজনকে দুধপান করিয়েছি। সে কথা আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বললাম। তিনি বলেন, তিনি আমার দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। আমি সরে তার সামনে বিষয়টি (আবার) উত্থাপন করলাম। তখন বললেন, “(এ বিয়ে) কীভাবে সম্ভব? সে তো দাবী করেছে যে, তোমাদের দু’জনকে সে দুধ পান করিয়েছে।”
‘উকবা ইবন হারিস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু উম্মে ইয়াহইয়া বিনত আবূ ইহাব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহাকে বিয়ে করলেন। তখন কালো বর্ণের এক দাসী এসে তাকে সংবাদ দিলেন যে, সে তাকে ও তার স্ত্রীকে দুধপান করিয়েছে। সুতরাং তারা দুজনে দুধ-ভাইবোন। অত: পর তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সে কথা জানালেন এবং তিনি বললেন যে, দাসীটি মিথ্যা দাবী করেছেন। দাসীটির সাক্ষ্য সত্ত্বেও তার উক্ত বিবাহ অবশিষ্ট রাখার আগ্রহ দেখে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, “(এ বিয়ে) কীভাবে সম্ভব? সে তো যা বলার বলে দিয়েছে (অর্থাৎ তোমাদেরকে দুগ্ধ পান করিয়েছে) এবং তার যা জানা ছিলো তাই সাক্ষ্য দিয়েছে।